About RETINA
সুপ্রিয় শিক্ষার্থীরা,
আস্সালামু আলাইকুম।
যন্ত্রণাকাতর মুমূর্ষের মুখে হাসি ফোটানোর মহান প্রত্যয় নিয়ে তোমরা যারা ডাক্তার হবার বাসনা মনে লালন করছ, তোমাদেরকে ঐতিহ্যবাহী, অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও শীর্ষস্থানীয় “ রেটিনা মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি কোচিং” এর পক্ষ থেকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা। দীর্ঘ বার বছরে তোমাদের যে কঠোর পরিশ্রম, মেধার অনুশীলন আর দুর্নিবার স্বপ্ন দেখার যে প্রয়াস, তারই মূল্যায়ন হবে এবার। জীবন সংগ্রামের সবচেয়ে কঠিন, ভয়ংকর আর পিচ্ছিল ধাপে অবতীর্ণ হতে যাচ্ছ তোমরা। কারণটি দিবালোকের মত পরিষ্কার। ৩৬ টি সরকারী মেডিকেল ও ৯ টি ডেন্টাল কলেজের মোট ৪৬০০ টি আসনের জন্য প্রতিবছর প্রায় ৮০ হাজারেরও অধিক ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। এত বিপুল সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে মাত্র ৫-৬% তাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারে। বাকিরা ছিটকে পড়ে নিরুদ্দেশে। এই কঠিন প্রতিযোগিতা আর প্রতিকূলতার মাঝে তোমাদের পাশে একমাত্র নির্ভরযোগ্য দিক নির্দেশনার যে আলোকবর্তিকা, তার নাম রেটিনা।
বিগত ৩৯ টি বছর ধরে রেটিনা তার সাফল্যের মুকুটে একের পর এক স্বর্ণপালক যুক্ত করছে। যদি বলি, রেটিনার লেকচারারগণ সবচেয়ে অভিজ্ঞ, পারদর্শী, আন্তরিক তাতে সব বলা হয় না; যদি বলি-রেটিনার লেকচার সবচেয়ে ফলপ্রসূ, আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত-তাতেও সব বলা হয় না; যদি বলি রেটিনার ক্লাস টেস্ট, মডেল টেস্টের প্রশ্নপত্র সবচেয়ে সেরা ও ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের বিশুদ্ধ ক্লোন এবং রেটিনার লেকচার শীট ও গাইড অপ্রতিদ্বন্দ্বী সেটা আর এমন কি বলা হয়; কিন্তু যদি বলি রেটিনা থেকেই বছরের পর বছর মেডিকেল কলেজগুলোতে সবচেয়ে বেশী সংখ্যক ছাত্রছাত্রী চান্স পেয়ে আসছে-তাহলেই রেটিনার সমস্ত দিক তুলে ধরা যায়। হ্যাঁ বন্ধুরা, বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এ বছরেও রেটিনা থেকে ৩৪০৫ জন শিক্ষার্থী বিভিন্ন মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। প্রতিবছর রেটিনাই তার পূর্বের বছরের সাফল্যকে অতিক্রম করে একের পর এক মাইলফলক অতিক্রম করে একের পর এক মাইলফলক অতিক্রম করে চলছে। তাই, রেটিনাই আজ রেটিনার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী।
এই অপ্রতিদ্বন্দ্বী সাফল্যের নেপথ্যে আছে “ MCQ পরীক্ষাগুলোতে রেটিনার শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে ভালো পারফরমেন্স”। প্রতিটি ছাত্র/ছাত্রী, তার স্কোর যত কমই হোক না কেন, রেটিনার পরিচর্যায় হয়ে ওঠে ক্ষুরধার মস্তিষ্ক, অতি অল্প সময়ে সঠিক উত্তর বাছাইয়ে সর্বোচ্চ দক্ষ আর পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা রাখার ব্যাপারে সবচেয়ে কৌশলী ও ধৈর্যশীল। তাই MCQ পরীক্ষাগুলোতে ভাল করার মাধ্যমে লাভ করে সর্বোচ্চ সাফল্য। আকাশ ছোঁয়া এ সাফল্যে আমরা বিষ্ময়বোধ করি না, আত্মতৃপ্তিতে হারিয়ে যাই না। আমাদের একটা প্রতিশ্রুতি আছে তোমরা যারা মেডিকেলে চান্স পেতে চাও, তাদের প্রতি। তোমাদের চান্স পাওয়ানানোর জন্য আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে সর্বোচ্চ, আমাদের পরিকল্পনা হবে নিখুঁত, আমাদের আয়োজন হবে যথাযথ এবং পরিপূর্ণ, আমাদের আন্তরিকতা হবে প্রশ্বাতীত-সব কিছুর উপরে আমরা মহান আল্লাহর উপর নির্ভর করি। আর সে কারণেই আমাদের সাফল্যের হার সবচেয়ে বেশি।
আমাদের স্বাতন্ত্র্য
- সরাসরি পাঠ্য বই থেকে পাঠ দান, শুধু লেকচার শীট বা নোট কেন্দ্রিক প্রস্তুতি নয়।
- প্রতিটি বিষয় ২/৩ টি বই থেকে লাল সবুজ কালিতে দাগিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিশ্চিত করা।
- বেসিক কনসেপসন গঠনের জন্য মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন সমৃদ্ধ লেকচার ক্লাস।
মূল্যায়ন পদ্ধতিঃ
- সপ্তাহে ৩টি ক্লাশ, ৩টি ক্লাশ টেস্ট ও প্রতি শুক্রবার সাপ্তাহিক টিউটোরিয়াল পরীক্ষা।
- মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার অনুরূপ মানসম্মত প্রশ্নপত্রে পেপার ফাইনাল, সাবজেক্ট ফাইনাল ও মডেল টেস্ট।
- মোট ৩৩ টি লেকচার, ১০৩ টি পরীক্ষা, ২৩৫ টি মান সম্মত প্রশ্নপত্র এবং ১৬ হাজারেরও বেশি প্রশ্ন সলভ করা হয়।
- অধ্যাধুনিক মেশিনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে উত্তরপত্র নিরীক্ষণ।
- মূল্যায়ন পরীক্ষার মেরিট লিস্ট কেন্দ্রীয়ভাবে প্রণয়ন, সারা দেশে রেটিনার ১৭টি শাখার মাঝে শিক্ষার্থীর অবস্থান জানার ব্যবস্থা।
- পরীক্ষার ফলাফল কম্পিউটারে সংরক্ষণ এবং এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জানানোর ব্যবস্থা। এছাড়াও রেটিনার নিজস্ব ওয়েবসাইটের পরীক্ষার ফল প্রকাশ।
তত্ত্বাবধানঃ
- সার্বক্ষণিক মেডিকেল ছাত্রদের দ্বারা নিবিড় তত্ত্বাবধান ও সঠিক দিক নির্দেশনা।
- পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানের পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান ও ইংরেজিতে সমস্যা কাটিয়ে উঠতে বিশেষ ও আকর্ষণীয় ক্লাশ।
রেটিনা’র সাফল্য আকাশচুম্বী ...... অপপ্রচার ব্যতিক্রম নয়
১। অনেকেই অপপ্রচার চালাচ্ছে যে, রেটিনা বন্ধ হয়ে যাবে, এধরনের অপপ্রচারে কান না দিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একটিবার হলেও নিজে খোঁজ নিয়ে যাচাই করুন।
২। রংপুর মেডিকেল কলেজে চান্সপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের বেশির ভাগই আসে রংপুরের বাইরের জেলাগুলো থেকে। বাইরের শাখার চান্সপ্রাপ্তদের ছবি নিয়ে রংপুরের অন্যান্য কোচিংগুলি প্রসপেক্টাস তৈরি করে এবং সাফল্যের তালিকা প্রকাশ করে থাকে যা হাস্যকর ও প্রতারণামূলক।
৩। প্রচারের সময় বিভিন্ন রঙ-বেরঙের পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনে লেখা থাকে- ‘রংপুর শাখার সর্বাধিক সাফল্য’ আসলে সর্বাধিক সাফল্যের মুকুটটি ধারণ করে কোন কোচিং, সে বিচারের দায়-দায়িত্ব আপনাদের উপর রইল। আপনারা লক্ষ্য করলে সহজেই বুঝবেন যে, বিভিন্ন কোচিং ফলাও করে প্রকাশ করে আমাদের সাফল্য ১২৫ জন, কেউ বলে ১১৯ জন, কেউ বলে ১১৭ জন, কেউ বলে ১১২ জন, কেউ বলে ১০৯ জন ইত্যাদি ইত্যাদি।
৪। আবার অনেকে মায়া কান্না করে প্রকাশ করে- ‘ছবি দিতে না পারায় আন্তরিকভাবে দুঃখিত’। আবার ছবি দিতে পারলেও এই ছাত্র-ছাত্রীগুলি কি এ বছরে চান্স পেয়েছে, না আদৌ মেডিকেলে চান্স পায়নি এ ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ থেকে যায়। প্রসপেক্টাসে শুধু নাম লিখে-‘ভর্তি-রংপুর মেডিকেল কলেজ, প্রথম বর্ষ’ থাকলেই বোঝা যাবে না সে রংপুরে নাকি ঢাকায় কোচিং করেছে।
এ ব্যাপারে সঠিক তথ্য পেতে হলে চান্সপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। আর সবচেয়ে ভাল হয় রেটিনায় কোচিং করে চান্স পায়নি এমন কোন ছাত্র-ছাত্রীকে আপনি আমাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। তাহলে আপনি আমাদের সম্পর্কে নিরপেক্ষ তথ্য পাবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। (সবচেয়ে সঠিক তথ্য নিয়ে নির্ভরযোগ্য ও স্বতন্ত্র কোচিং সেন্টার রেটিনায় ভর্তির আমন্ত্রণ রইল। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।)
রেটিনা কেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী?
প্রতিযোগিতার অপার ক্ষেত্র:
প্রতিবছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৮০-৯০ হাজার ছাত্র-ছাত্রী যাদের অধিকাংশই বাংলাদেশের বিভিন্ন রেটিনায় কোচিং করে আমাদের পেপার ফাইনাল, সাবজেক্ট ফাইনাল এবং মডেল টেস্টে অংশগ্রহণ করে। এই পরীক্ষাগুলোর ফলাফল কেন্দ্রীয় মেধা তালিকাসহ একযোগে প্রকাশিত হওয়ায় একজন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি পরীক্ষার পূর্বেই তার অবস্থান জেনে নিজের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারে।
আমাদের রয়েছে একঝাঁক মেধাবী শিক্ষক:
শুধুমাত্র রংপুর রেটিনায় রয়েছে শতাধিক মেধাবী শিক্ষক। যেখানে অন্য প্রতিষ্ঠানে একই শিক্ষক সকল বিষয়ে ক্লাস নিয়ে থাকেন সেখানে আমাদের প্রতিটি শিক্ষক প্রতিবছর কেবলমাত্র নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ক্লাস নিয়ে থাকেন। ফলে তিনি হয়ে থাকেন ঐ বিষয়ের উপর সর্বোচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন।
ইন্টারনেট ও SMS-এ ফলাফল প্রদান:
রংপুর রেটিনাসহ বাংলাদেশের সকলরেটিনার প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর ফলাফল মেধা তালিকাসহ নিয়মিত ভাবে একযোগে রেটিনার নিজস্ব তথ্য বহুল ও যুগপোযোগী ওয়েবসাইটে আপডেট করা হয় এবং মোবাইলে ঝগঝ এর মাধ্যমে অভিভাবক/ছাত্র-ছাত্রীদের জানিয়ে দেয়া হয়। ফলে পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে প্রতিটি অভিভাবক/ছাত্র-ছাত্রী তাদের ফলাফল দেখে নিজেকে যাচাই করতে পারে এবং অভিভাবকরা থাকেন নিশ্চিন্ত।
সর্বাধিক সংখ্যক ক্লাস ও পরীক্ষা:
একজন শিক্ষার্থীকে ভর্তি পরীক্ষায় যথাযথ উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আমাদের রয়েছে সর্বাধিক সংখ্যক লেকচার ক্লাস, সল্ভ ক্লাস ও রিভিশনের জন্য টিউটোরিয়াল ক্লাস এবং নিজেকে যাচাই করার জন্য ক্লাসটেস্ট, টিউটোরিয়াল পরীক্ষা, পেপার ফাইনাল, সাবজেক্ট ফাইনাল ও মডেল টেস্টসহ সর্বাধিক সংখ্যক পরীক্ষা দেয়ার ব্যবস্থা।
গাইড এবং ডাইজেস্ট প্রদান:
অপ্রতিদ্ব›দ্বী “রেটিনা গাইড” এবং প্রতিটি বিষয়ের উপর “রেটিনা ডাইজেস্ট” প্রদান করা হয়। এর জন্য অতিরিক্ত কোন ফি গ্রহণ করা হয় না।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণিকক্ষ:
আমাদের প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ সম্পূর্ণরূপে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত।
নিরিবিলি পরিবেশে পাঠদান:
মনোরম ও নিরিবিলি পরিবেশে শিক্ষাদানের জন্য শহরের প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে রংপুর “রেটিনা কোচিং সেন্টার”।
Progress Report এবং Result Record সংরক্ষণ
কোচিং চলাকালীন সময়ে কোচিং-এর শিক্ষকমণ্ডলীর সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ গ্র“প প্রেরণের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের মান অবগত করার জন্য অভিভাবকের নিকট Progress Report প্রদান করি এবং একমাত্র আমরাই সকল পরীক্ষার Result সংরক্ষণ করি। ফলে একজন অভিভাবক যেকোন মূর্হুতে Result জেনে নিতে পারেন।
ছেলে-মেয়েদের আলাদা ব্যাচ
ভর্তি পরীক্ষার পূর্বের কয়েক মাস তোমাদের জীবন সংগ্রামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ের সামান্য ভুলের কারণে অথবা এই সময়কে বিন্দুমাত্র অবহেলা করলে নেমে আসতে পারে অমানিষার ঘোর অন্ধকার। তাই এই সময়কে সর্বোচ্চ কাজে লাগানো এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে রেটিনা আয়োজন করেছে ছেলে মেয়েদের পৃথক ব্যাচ। রেটিনার এ ব্যবস্থা অভিভাবক মহলে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
Problem Box
প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী তাদের পড়ালেখা বিষয়ক যে কোন Problem ক্লাস রুমের পাশে রাখা Problem Box -এ রেখে যেতে পারে। স্পেশালিস্ট লেকচারারগণ দ্বারা সে Problem solve করে ঐ ছাত্র-ছাত্রীর কাছে তা পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাছাড়া Problem এর পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের দেওয়া সুপরিকল্পিত ও সুন্দর পরামর্শগুলোকে আন্তরিকতার সাথে বিবেচনা করা হয়।
Form Fill Up
Form Fill Up করার সময় মেডিকেল চয়েস এর স্ট্যান্ডার্ড সিরিয়াল এর ক্ষেত্রে ভুল হওয়ায় অনেকেই ভালো মার্ক পাওয়া সত্তে¡ও ভালো মেডিকেল কলেজে চান্স পায় না। তাই আমরা নিজ দায়িত্বে সঠিকভাবে ফরম পূরণ করাতে সাহায্য করি, যাতে পরবর্তীতে কোন সমস্যা না হয়।
ব্যাচ ভিত্তিক তত্ত্বাবধান
প্রত্যেক ব্যাচের সকল ছাত্র-ছাত্রীদের সার্বিক খোঁজ খবর নেওয়ার জন্য প্রত্যেক ব্যাচের জন্য ব্যাচ তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করা হয়। তাই এভাবে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর অবস্থার মুল্যায়ন ভালভাবে করা সম্ভব হয়। আর এভাবেই আমাদের প্রতিটি ব্যাচই হয়ে উঠে Special Batch.
রেটিনার প্রচারণায়/সাফল্যে কোন খুঁত নেই
আমরা বলেছি, শুধুমাত্র রংপুর রেটিনা থেকে এ বছর জাতীয় মেধায় ৩য় ও ১৫ তম সহ ঢাকা মেডিকেল কলেজে ৯ জন সহ বিভিন্ন সরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ২৩৬ জন চান্স পেয়েছে। বলার কারণ, ওরা প্রত্যেকেই রংপুর রেটিনার Student ছিল, রেটিনায় ক্লাস করেছে, মডেল টেস্ট পরীক্ষা দিয়েছে। কারও সাথে প্রতারণা করে, চাতুর্য করে অথবা কাউকে লোভনীয় অফার দিয়ে আমরা আমাদের সাফল্যকে বেশি করে দেখানোর চেষ্টা করিনি। প্রত্যেক Student -কে ID Card সরবরাহ করা হয়েছে। এসব ছাত্র-ছাত্রীর প্রত্যেকের রংপুর রেটিনায় ভর্তির সমস্ত কাগজপত্র, কোচিংকালীন বিভিন্ন পরীক্ষার রেকর্ড এবং তাদের ঠিকানা রংপুর রেটিনার অফিসে সংরক্ষিত আছে। তোমরা কৌতুহলী হলে খোঁজ নিতে পার। এ ব্যাপারে তোমাদেরকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। আমরা অন্যান্য কোচিং এর মত বলতে পারতাম, রংপুর রেটিনা থেকে এবার ৫০০ জন বা ১০০০ জন চান্স পেয়েছে। কিন্তু সেটা হত মিথ্যা প্রোপাগান্ডা, তোমাদের সাথে প্রতারণা। আমরা সেটা করিনি। যতটুকু সত্য, ঠিক ততটুকুই প্রকাশ করেছি।
আজকে তোমরা জীবনের সন্ধিক্ষণে
যদি মনে কর, আগামী সেপ্টেম্বর/অক্টোবর মাসের দিকে যে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হবে, তার রেজাল্টই তোমার জীবনের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিবে, তাহলে আমরা বলব, তোমাদের চিন্তায় কিছুটা অস্বচ্ছতা আছে। প্রকৃত পক্ষে তুমি কোথায় ভর্তি কোচিং করার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছো- তোমার সে সিদ্ধান্তেই রোপিত হবে ভবিষ্যতের বীজ। অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীই কোথাও চান্স না পেয়ে বা ভালো মেডিকেলে চান্স না পেয়ে পরে আক্ষেপ করে। তাদের ব্যর্থতার মূল কারণ, কোচিংকালীন সময়টা তারা ভালো কোচিং এ সময় utilization করতে পারেনি। তাই প্রচারের প্রোপাগান্ডা আর বিজ্ঞাপনের চাকচিক্যে বিভ্রান্ত না হয়ে তোমাদেরকে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে- তুমি কোথায় ভর্তি হচ্ছো। যেসব বিষয় তোমাদেরকে বিভ্রান্ত করতে পারে সেগুলো নিম্নে দেওয়া হলো:
কোচিং কেন করবে
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ভাল রেজাল্ট করার পর বিপুল সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীর প্রত্যাশা আর আসন স্বল্পতা ছাত্র-ছাত্রীদের মুখোমুখি করে দিচ্ছে তীব্র প্রতিযোগিতার। ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নসমূহ পাঠ্যপুস্তক থেকে একটু ভিন্ন রূপে হয়ে থাকে যা একজন শিক্ষার্থীর পক্ষে ব্যতিক্রমী অনুশীলন ছাড়া সীমিত সময়ের মধ্যে আয়ত্ত করা সম্ভব হয়ে উঠে না। আর এই ব্যতিক্রমী অনুশীলনের জন্য প্রয়োজন একটি বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান যার আছে একঝাঁক বিষয় ভিত্তিক মেধাবী, দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক। যা একজন প্রাইভেট টিচারের পক্ষে কখনই সম্ভবপর নয়! এছাড়া সাধারণত উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বিশাল সিলেবাসের চাপে Basic Conception পুরোপুরি Clear করার সুযোগ হয়ে ওঠে না এবং অনেক Topics বাদ পড়ে যায়। অথচ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য এ বিষয়গুলোর উপর ভালো দখল থাকা জরুরী। আর এ কৌশল ও অনুশীলন পদ্ধতির বাস্তব ও কার্যকর প্রয়োগের জন্যই আমরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছি। তাই কোচিং এর কোন বিকল্প নেই।
জলের মত টাকা বেরিয়ে যাবে:
যারা নিজেদেরকে প্রাইভেট টিউটর বলে দাবী করে, তারা প্রাইভেট পড়ানোর মতই প্রতি ছাত্র-ছাত্রীর কাছ থেকে প্রতি মাসে প্রায় ১০/১২ দিন পড়িয়ে ৭০০০/- থেকে ১০০০০/-টাকা করে আদায় করে নেয়। অন্যদিকে ভর্তি গাইড এবং হ্যান্ডনোট ফটোকপির নামে বিপুল পরিমাণ টাকা দিতে ছাত্র-ছাত্রীদের বাধ্য করে। সমস্ত কোচিং পিরিয়ডে অসহায় ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে প্রচুর টাকা জলের মত বেরিয়ে যায়। এটা প্রাইভেটের নামে একধরণের প্রতারণা।
প্রাইভেট নয়, কোচিং নয়, এটা পাবলিক প্রোগ্রাম:
প্রাইভেট বলতে আমরা বুঝি সর্বোচ্চ ১০-১২ জন স্টুডেন্টদের একটা ব্যাচ। কোচিং বলতে আমরা বুঝি ৪০-৪৫ জনের একটা ব্যাচ। কিন্তু কিছু প্রতিষ্ঠান নিজেদেরকে এভাবে তুলে ধরে “আমরা কোন কোচিং সেন্টার নই, সম্পূর্ণরূপে প্রাইভেট”। এসব প্রতিষ্ঠানে পাশাপাশি বড় দু’টি ক্লাসরুমে প্রায় ৬০ জন করে মোট ১২০ জন স্টুডেন্ট একসাথে ক্লাস করে। দুই রুমের মাঝখানে একটি দরজায় দাঁড়িয়ে একজন মাত্র লেকচারার সাউন্ড বক্স দিয়ে দুই রুমের ক্লাস একসাথে নিয়ে থাকেন। এসব ক্ষেত্রে ব্লাক বোর্ড ব্যবহারের কোন সুযোগ থাকে না। অথচ এরাই আবার নিজেদের প্রতিষ্ঠানকে প্রাইভেট বলে দাবী করে। কতটা হাস্যকর তাদের এই দাবী আর কতটা প্রতারণামূলক তাদের এই নীতি, একজন স্টুডেন্ট ভর্তি হওয়ার পর ক্লাস শুরু হলেই কেবল তা বুঝতে পারে। তখন আর প্রতারিত স্টুডেন্টটির করার কিছু থাকে না। এসব প্রতিষ্ঠানে সাধারণত লেকচারার থাকে সীমিত কয়েকজন, তাই তাদেরকে এধরণের পাবলিক প্রোগ্রাম আয়োজন করে ক্লাস নিতে হয়। তাই ভর্তি হওয়ার আগে এসব প্রতারণাকারীদের প্রতারণা সম্বন্ধে সজাগ হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছি।
সাফল্যের হার ৮৫%, ৮৬%, ৮৭%, ৮৮%:
প্রায় ৮০,০০০ থেকে ৯০,০০০ স্টুডেন্টস্ থেকে প্রতি বছর মেডিকেল ও ডেন্টালে চান্স পায় প্রায় ৪৬০০ জন মাত্র। আচ্ছা, একটা কোচিং এ যদি ৫০০০ স্টুডেন্ট ভর্তি হয় এবং তাদের মধ্য থেকেই যদি ১৫০০ জন চান্স পায়, তাহলে তাদের সাফল্যের হার প্রায় মাত্র ৩০%। অথচ কিছু কোচিং সেন্টার পরিসংখ্যান দেখায়, ২০০৭-এ তাদের সাফল্যের হার ৮৫%, ২০০৮-এ ৮৬%, ২০০৯-এ ৮৭%, ২০১০-এ ৮৮% ইত্যাদি। হাস্যকর, অবান্তর তথ্য, তাই না? এ ধরণের প্রোপাগান্ডা যেসব কোচিং পরিচালকের মাথায় আসে, তার অংকের জ্ঞান কতটুকু আছে, সে ব্যাপারে সন্দেহ জাগা স্বাভাবিক। বন্ধুরা, এসব মিথ্যাবাদীদের খপ্প্র থেকে সাবধান!!
টাকা দিয়ে ছবি ও সততা ক্রয়:
এই অনৈতিক কাজটি করা হয় সাধারণত উগঈ ও ঝঝগঈ তে চান্সপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কেন্দ্র করে। যারা সদ্য মেডিকেলে চান্স পেল, হলে গিয়ে গিয়ে সেসব ছাত্র-ছাত্রীদের লোভনীয় অংকের টাকা দেয়া হয়, তারপর তাদেরকে দুই কপি ছবিসহ নির্দিষ্ট তারিখে নির্দিষ্ট স্থানে একটা প্রোগ্রামে হাজির হতে বলা হয়। সেই প্রোগ্রামে তাদের কোনরকমভাবে পুরস্কৃত করা হয়। সবার কাছে থেকে তাদের ছবি নেয়া হয়। তারা ঐ কোচিং সেন্টারে কোচিং করেছে-এ মর্মে লিখিত প্রমাণ নেয়া হয়। তারপর পুরস্কারসহ সবার গ্র“প ছবি তোলা হয়। এসব ছবি, লিখিত বাণী পরে ঐ কোচিং এর প্রসপেক্টাস এ ছাপানো হয় তোমাদেরকে আকৃষ্ট করার জন্য। এ কারণেই অনেক সময় একই ছাত্র-ছাত্রীর ছবি বিভিন্ন কোচিং এর প্রসপেক্টাসে পাওয়া যায়। যেহেতু জীবনের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তাই এ ধরণের প্রতারণা কারা করে সে ব্যাপারে খোঁজ খবর নেয়া তোমাদের জন্য খুবই জরুরি।
শিক্ষকদের দ্বারা প্রতারণার ফাঁদে ফেলা:
সবচেয়ে ঘৃণ্য এ কাজটিও ইদানিং শুরু করেছে কিছু কোচিং সেন্টার। এসব কোচিং সেন্টার নামকরা বিভিন্ন কলেজের বিজ্ঞান শিক্ষকদেরকে লোভনীয় অফার দিয়ে হাত করে নেয়। ঐ শিক্ষক যদি ঐসব প্রতিষ্ঠানে তার ছাত্র-ছাত্রীদের বুঝিয়ে-সুঝিয়ে পাঠাতে পারেন, তাহলে প্রতি ছাত্র বা ছাত্রীর জন্য তিনি ৫০০ বা ১০০০ টাকা পাবেন। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের দক্ষতায় বিশ্বাসী নয়, তাই ছাত্র-ছাত্রী পাওয়ার জন্য শিক্ষকদেরকে অবৈধ কাজে তারা প্ররোচিত করে। কিন্তু এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ছাত্র-ছাত্রীরা নিম্নমানের ঐসব কোচিং এ ভর্তি হওয়ার জন্য। আশা করি, এ ধরণের করাপ্টেড শিক্ষক দ্বারা চালিত না হয়ে তোমরা সঠিক সিদ্ধান্ত নিবে।
H.S.C পরীক্ষার পর একজন শিক্ষার্থী নি:সন্দেহে তার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় অতিবাহিত করে। এ সময়ে একজন শিক্ষার্থীকে তার জীবনের উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হয়, সিদ্ধান্ত নিতে হয় তার জীবনের লক্ষ্য কী হবে? এ সময়ের একটু ভুল সিদ্ধান্তের ফলে একজন শিক্ষার্থীর জীবনে ঘটে যেতে পারে ভয়ঙ্কর দূর্ঘটনা। আমাদের দুঃখ এই যে, রংপুর বিভাগের কতিপয় ঐ.ঝ.ঈ কোচিং সেন্টার ছাত্র-ছাত্রীদের ঐ.ঝ.ঈ পরীক্ষা পরবর্তী এ গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তাদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে চাতুরীপূর্ণ ভাবে প্রতারণা করে যাচ্ছে। এ সমস্ত কোচিং ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ঐ.ঝ.ঈ ব্যবহারিক পরীক্ষায় পূর্ণ নম্বর দেয়ার প্রতিশ্র“তি দিয়ে, বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের হাতে উপহার সামগ্রী তুলে দিয়ে সুকৌশলে তাদের কোচিং সেন্টারে ভর্তি হতে বাধ্য করে। এ সমস্ত কোচিং এর কোন ধরণের পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই, রয়েছে শিক্ষকের অপ্রতুলতা, নিæ মানের প্রশ্নপত্রসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত নানামূখী সমস্যা। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায় এসব কোচিং এর যেসব প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়ে একজন শিক্ষার্থী ৯০/৯৫ নম্বর পাচ্ছে, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় তারাই অত্যন্ত লজ্জাজনক নম্বর পেয়ে কোন সরকারি মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগই পাচ্ছে না। অথবা সুযোগ পেলেও তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ভাল মেডিকেলে ভর্তি হতে ব্যর্থ হচ্ছে। এর প্রমাণ বিগত বছরগুলোতে তাদের নিতান্ত হতাশাজনক রেজাল্ট। আবার ঐ সমস্ত মেডিকেল ভর্তি কোচিং নামধারী কোচিং এর ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, সেখানে এক বছরের যতজন ছাত্র-ছাত্রী কোচিং করে তাদের কিছু সংখ্যক মেডিকেলে চান্স পায় আর বাকীরা চান্স পায় অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে। অথচ তারা মেডিকেল ভর্তি কোচিং হিসেবে ১০০% সফলতা দাবি করে। সুবিজ্ঞ ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে আমাদের দাবী, মেডিকেল কোচিং করতে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে মেডিকেল ভর্তিতে ১০০% সাফল্যের দাবী নিতান্তই হাস্যকর নয় কি? বৃহত্তর রংপুরে রেটিনাই সর্বপ্রথম মেডিকেল ভর্তি কোচিং হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। আমাদের সকল শ্রম, সকল মেধা এবং যোগ্যতা মেডিকেল ভর্তি কোচিং এর পেছনে ব্যয়িত হয়। রেটিনার পাঠদান পদ্ধতি, প্রশ্নপত্রের মান এবং ভাইয়াদের আন্তরিক সহযোগিতার প্রমাণ একজন শিক্ষার্থী তখনই পাবে যখন সে রেটিনায় নিয়মিত কোচিং করবে। কাজেই মেডিকেল কোচিং এর জন্য কোথাও ভর্তি হওয়ার আগে সচেতন শিক্ষার্থীদের প্রতি রেটিনার অন্তত একটি হলেও শুভেচ্ছা ক্লাস করার অনুরোধ রইল।
রেটিনা যে প্রক্রিয়ায় তোমাদেরকে সবচেয়ে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলবে
Basic Conception Clear করা
উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পড়ার সময় তোমরা অনেক অধ্যায় বাদ দিয়ে গিয়েছ অথবা ভালভাবে পড়তে পারো নি অথচ মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিটি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন হতে পারে। রেটিনায় প্রতিটি লেকচার নিবেন শুধুমাত্র নির্দিষ্ট অধ্যায়/ বিষয়সমূহের উপর Specialist শিক্ষকগণ। যারা তোমাদের প্রতিটি খুটিনাটি আগাগোড়া বুঝিয়ে দিয়ে Basic Conception Clear করে দিবেন। মনে রাখবে, মেডিকেলের প্রশ্নপত্র এমনই হয় যে Basic Conception Clear না থাকলে শুধুমাত্র মুখস্ত করে প্রশ্নের উত্তর করা কোনভাবেই সম্ভব হয় না।
বই দাগানো
সর্বাধিক কমনের নিশ্চয়তায় প্রতি বিষয়ের বই দাগিয়ে দেয়া হয়। তোমরা জান প্রতিটি বিষয়ের জন্য একাধিক লেখকের বই বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত। তোমরা হয়তো চিন্তায় পড়ে যেতে পার কোন লেখকের বই পড়ব আর কোনটাই বা বাদ দেব। তাই আমরা তোমাদের জন্য নিয়েছি যুগোপযোগী পরিকল্পনা। আমরা একটা মূল বই পড়ানোর পাশাপাশি বাকি সবগুলো বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ, পরীক্ষায় আসার মত তথ্যগুলো রেটিনা ডাইজেস্ট-এ সংযোজন করেছি। এতে করে তোমরা খুব অল্প সময়ের মধ্যে সহজেই নিজেদেরকে মেডিকেল কলেজে ভর্তি উপযোগী করে গড়ে তুলতে পারবে।
রেটিনা ডাইজেস্ট, গাইড ও প্রশ্নব্যাংক
এছাড়াও আমাদের রয়েছে দেশসেরা অপ্রতিদ্ব›দ্বী রেটিনা ডাইজেস্ট, গাইড ও প্রশ্নব্যাংক, যা তোমাদেরকে সহজেই তোমাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে অনেকখানি সাহায্য করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
রেটিনা-ই একমাত্র কোচিং সেন্টার
যার সাথে তার ছাত্র-ছাত্রীদের সম্পর্ক ব্যবসায়িক চুক্তির মত নয়,
বরং এই ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক হৃদ্যতা, পবিত্রতা ও
আন্তরিকতাপূর্ণ অটুট বন্ধনের মত।